শহরে ব্যবসা শুরু করার জন্য বিভিন্ন ধরনের আইডিয়া রয়েছে যা শহরের বিশেষ চাহিদা ও জনসংখ্যার ঘনত্বের সাথে মিল রেখে লাভজনক হতে পারে। এখানে কিছু ব্যবসার আইডিয়া উল্লেখ করা হলো:
১. কফি শপ: শহরের ব্যস্ত এলাকায় একটি আরামদায়ক কফি শপ খোলা, যেখানে মানুষ কফি এবং স্ন্যাক্স উপভোগ করতে পারে।
২. ফাস্ট ফুড রেস্টুরেন্ট: দ্রুত এবং সুস্বাদু খাবার পরিবেশন করে এমন একটি রেস্টুরেন্ট খোলা যা ব্যস্ত পেশাজীবীদের কাছে আকর্ষণীয়।
৩. জিম ও ফিটনেস সেন্টার: ফিটনেস সচেতন মানুষের জন্য আধুনিক যন্ত্রপাতি সহ একটি জিম খোলা।
৪. বুটিক ও ফ্যাশন স্টোর: ডিজাইনার পোশাক এবং আনুষাঙ্গিক বিক্রির জন্য একটি বুটিক খোলা, বিশেষত ফ্যাশন-সচেতন তরুণদের লক্ষ্য করে।
৫. বই ও কফি শপ: বইপ্রেমীদের জন্য একটি বইয়ের দোকান যেখানে কফির সাথে বই পড়া যায়।
৬. কো-ওয়ার্কিং স্পেস: ফ্রিল্যান্সার এবং স্টার্টআপগুলির জন্য কো-ওয়ার্কিং স্পেস প্রদান করা।
৭. বিউটি সেলুন ও স্পা: রূপচর্চা ও শরীরচর্চার সুবিধা সহ একটি বিউটি সেলুন ও স্পা খোলা।
৮. পেট কেয়ার সার্ভিস: পোষা প্রাণীদের জন্য খাদ্য, পোষাক, এবং চিকিৎসা সেবা প্রদান।
৯. ইভেন্ট প্ল্যানিং: বিয়ে, পার্টি, এবং অন্যান্য ইভেন্টগুলির জন্য পরিকল্পনা ও সংগঠন সেবা প্রদান।
১০. ইলেকট্রনিক্স রিপেয়ার শপ: মোবাইল ফোন, ল্যাপটপ, এবং অন্যান্য ইলেকট্রনিক ডিভাইস মেরামতের সেবা প্রদান।
১১. আইটি সল্যুশন প্রোভাইডার: ব্যবসায়িক এবং ব্যক্তিগত ক্লায়েন্টদের জন্য আইটি সমাধান ও সহায়তা প্রদান।
১২. মোবাইল ফুড ট্রাক: শহরের বিভিন্ন স্থানে চলমান ফুড ট্রাক পরিচালনা করে বিভিন্ন ধরনের খাবার পরিবেশন করা।
১৩. অনলাইন বুটিক: ই-কমার্স প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে অনলাইনে বুটিক পরিচালনা করে ফ্যাশনেবল পোশাক ও আনুষাঙ্গিক বিক্রি।
১৪. যোগা স্টুডিও: বিশেষজ্ঞ যোগা প্রশিক্ষকদের সাথে যোগা ক্লাস ও ওয়ার্কশপ প্রদান করা।
১৫. ডিজিটাল মার্কেটিং এজেন্সি: ছোট ও মাঝারি ব্যবসায়ের জন্য অনলাইন মার্কেটিং সমাধান প্রদান করা।
১৬. শিশুদের প্লে সেন্টার: শিশুদের জন্য খেলার এবং শেখার জায়গা তৈরি করা, যেখানে তারা নিরাপদে খেলতে এবং শিখতে পারে।
১৭. অনলাইন টিউটরিয়াল সার্ভিস: বিভিন্ন বিষয়ে অনলাইন ক্লাস পরিচালনা করে শিক্ষা প্রদান।
১৮. গ্যাজেট রিপেয়ার সার্ভিস: মোবাইল, ট্যাবলেট, ল্যাপটপ এবং অন্যান্য ইলেকট্রনিক গ্যাজেটের মেরামত সেবা প্রদান।
১৯. হোম ডেকোর ও ইন্টেরিয়র ডিজাইন: বাড়ি সাজানো এবং ইন্টেরিয়র ডিজাইনের পরামর্শ দেওয়া।
২০. ট্রাভেল এজেন্সি: ভ্রমণ পরিকল্পনা, প্যাকেজ ট্যুর এবং ট্রাভেল বুকিং সার্ভিস প্রদান।
২১. আর্ট গ্যালারি ও ক্যাফে: শিল্পীদের কাজ প্রদর্শনের সাথে সাথে ক্যাফে পরিচালনা করা।
২২. হেলথ ফুড স্টোর: অর্গানিক এবং স্বাস্থ্যকর খাদ্য পণ্য বিক্রি করা।
২৩. মোবাইল অ্যাপ ডেভেলপমেন্ট: ব্যবসায়িক এবং ব্যক্তিগত প্রয়োজনের জন্য মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন তৈরি করা।
এই ধরনের ব্যবসায় শুরু করার পূর্বে বাজার গবেষণা, লোকেশন নির্বাচন, ও টার্গেট অডিয়েন্সের প্রতি সচেতনতা রাখা জরুরি।